তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি ১৯৪৭-৪৮ (প্রথম খণ্ড) (হার্ডকভার)
তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি ১৯৪৭-৪৮ (প্রথম খণ্ড) (হার্ডকভার)
৳ ৪০০   ৳ ৩৪০
১৫% ছাড়
Quantity  

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

১০০০ বা তার বেশি টাকার পাঠ্যবই ও অনুশীলনমূলক বই কিনলেই নিশ্চিত ১০% ছাড় এবং ডেলিভারি একদম ফ্রি !! সাথে পাচ্ছেন ১০০০ টাকার ডিসকাউন্ট কার্ড ফ্রি।

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

আত্মপ্রচারবিমুখ সদা কর্মধ্যানে মগ্ন এই অসাধারণ মানুষটির জীবন সম্বন্ধে আজ পর্যন্ত খুব অল্পই লিপিবদ্ধ হয়েছে। বদরুদ্দীন উমরের ভাষা আন্দোলনের ওপর গবেষণা ও রচনায় তাজউদ্দীনের ডায়েরি থেকে মূল্যবান তথ্যাদি ব্যবহৃত হয়েছে। কিন্তু এই ডায়েরি যে কী অসাধারণ দলিল, এর ঐতিহাসিক মূল্য যে কতখানি এবং জাতিকে যে গঠনমূলক নেতৃত্ব এ মানুষটি দিয়েছেন, তার ভিত্তি যে কীভাবে তৈরি হয়েছে, তরুণ বয়সে লেখা ডায়েরির সোয়া ৯ মাসের পাতা তারই সাক্ষ্য দেবে।

Title : তাজউদ্দীন আহমদের ডায়েরি ১৯৪৭-৪৮ (প্রথম খণ্ড)
Author : তাজউদ্দীন আহমদ
Translator : বেলাল চৌধুরী
Editor : সিমিন হোসেন রিমি
Publisher : প্রথমা প্রকাশন
ISBN : 9789845251129
Edition : 2020
Number of Pages : 216
Country : Bangladesh
Language : Bengali

তাজউদ্দীন আহমদ জন্ম ১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া থানার দরদরিয়া গ্রামে। ম্যাট্রিকুলেশন ও ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় বোর্ডে স্ট্যান্ড করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে অনার্স এবং কারাগার থেকে পরীক্ষা দিয়ে আইন পাস করেন। ছাত্রজীবনেই সমাজকর্মে জড়িয়ে পড়েন। মুসলিম লীগের সক্রিয় কর্মী হিসেবে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে অংশ নেন। ছাত্রলীগ ও আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৪৮ থেকে ভাষা আন্দোলন সংগ্রাম পরিষদের সদস্য ছিলেন। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে এমএলএ হন। ১৯৫৭ সালে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক ও সমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৪ সালে আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত হলে সাংগঠনিক সম্পাদক এবং ১৯৬৬ সালে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছয় দফার পক্ষে আন্দোলন পরিচালনাকালে ১৯৬৬ সালে কারাবরণ করেন। মুক্তি পান ১৯৬৯-এর গণ-আন্দোলনের সময়। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য হন। ১৯৭১ সালের মার্চে অসহযোগ আন্দোলন পরিচালনায় পালন করেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৯ মাস অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেন। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর দায়িত্ব পালন করেন অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর। ১৯৭৪ সালে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরপরই তিনি গ্রেপ্তার হন এবং ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলখানায় বন্দী অবস্থায় তাঁকে হত্যা করা হয়।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]